জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। জবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: ইমদাদুল হক এ আলোচনা সভার সভাপতিত্বে ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা, শান্তির দর্শন চর্চা গবেষনার জন্য বঙ্গবন্ধু চেয়ার প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন বলে জানান সমাজবিজ্ঞান অনুষদ ডিন অধ্যাপক ড. আবুল হোসেন। বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা, শান্তির দর্শন চর্চা গবেষণার জন্য বঙ্গবন্ধু চেয়ার প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন’
সোমবার (১৫ আগস্ট) বেলা ১১ টা ঘটিকা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন হয়। এছাড়া সকাল ১০ টা ঘটিকা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঅঞ্জলি প্রদান করা হয়। বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা, শান্তির দর্শন চর্চা গবেষণার জন্য বঙ্গবন্ধু চেয়ার প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন’
শোক দিবস উপলক্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের আয়োজনে “জাতির জনক ও বাংলাদেশ” শিশু চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা, শান্তির দর্শন চর্চা গবেষণার জন্য বঙ্গবন্ধু চেয়ার প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন’
উপাচার্য এবং আলোচনা সভার সভাপতি অধ্যাপক ড. ইমদাদুল হক বলেন, বঙ্গবন্ধু সারাজীবন মেহনতী মানুষের সেবা করেছেন, অর্ধেক জীবন কারাবাস ছিলেন, নেলসন ম্যান্ডেলার পর এমন ইতিহাসে বঙ্গবন্ধুই এমন কারাবাস করেন। বঙ্গবন্ধু নেতৃত্বের গুণাবলি এবং চারিত্রিক দৃঢ়তা পুরো বিশ্বব্যাপি বিস্তৃত রয়েছে। বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা, শান্তির দর্শন চর্চা গবেষণার জন্য বঙ্গবন্ধু চেয়ার প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন’
তিনি বক্তব্য আরো বলেন, প্রত্যেকে যেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় উন্নয়ন ও কাজে অংশগ্রহণ করে। এবং বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার ভুমিকা পালন করেন। বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা, শান্তির দর্শন চর্চা গবেষণার জন্য বঙ্গবন্ধু চেয়ার প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন’
আলোচনা সভায় বক্তৃতায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নীল দলের সভাপতি অধ্যাপক ড. আবুল হোসেন বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার জন্য নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন প্রয়োজন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শিক্ষা, শান্তি ও রাজনৈতিক দর্শন সারা বিশ্বব্যাপি বিস্তৃত। বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা, শান্তির দর্শন চর্চা গবেষণার জন্য বঙ্গবন্ধু চেয়ার প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন’
এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা সমিতির সাধারন সম্পাদক মোঃ আব্দুল কাদির বলেন, বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে বাংলাদেশ মালেশিয়া সিঙ্গাপুরের চেয়ে এগিয়ে যেত।
এছাড়া, জোহরের নামাজ শেষে বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া অনুষ্ঠানে আয়োজন করা হয়।